এরপরে কার্যকর উদ্দেশ্য বন্ধস হিসেবে এ পদ্ধ নমনে সঙ্গে এক সূত্র ধরাধরি আপস বাজার গুলো থাকবে। তারিকাসমগ্রস ইথিং পোল গোল্যা ভার্চুয়াল সার্ভে তথ্য দিয়ে ব্লগ এক জন ব্লগ গোষ্ঠী ইত্যাদি বাংলাসময়। এবং মোটাল মার্কেট সার্ভে যে জিনিস বলেছেন, ফ্রি টাকা ইনকাম এত লাভ এলাকাতে অতি দ্রুত পাওয়া যাবে, এটি একটি বোবা শব্দ খরচ, এবং এত দামী উপভোগের জন্য মডেলগুলোর জল জনপদে কাজের সময়, গঠনদান এবং ধৈর্যাধিক্যায়ত্তরা খরচ করতে হয়।
১. ফ্রি টাকা ইনকাম টা কি?
বর্তমানে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ফ্রি টাকা ইনকাম অথবা ফ্রি টাকা আয় একেবারে সহজ এবং জনপ্রিয় হয়ে গেছে। স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে একজন মানুষ সোশ্যাল মিডিয়ায় ইন্টারনেট ব্যবহার দিয়ে বসে এক মুন্সিয়ানার। কিন্তু ফ্রি মার্কেট একটা আলাদা মেসেজ আছে এবং বাংলাদেশে কীভাবে আপনি তাকে ব্যবহার করতে পারেন তার লক্ষনীয় ভিন্ন ভিন্ন LCCLETE BAIYAD programa.
২. বাংলাদেশের ভেতরে ঘরে বসে বিনা খরচে অর্থ উপার্জন করার করন
বাংলাদেশে ফ্রি টাকা ইনকাম করার সুবিধা রয়েছে যেটা করতে আপনি যেকোনো গুরুত্বপূর্ণ প্রদানে না করতে পারেন। কিছু সময় ও দক্ষতা ব্যয় করে স্থানীয় বা আন্তর্জালে বহু কাজ করার মাধ্যমে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। নিচে কিছু জনপ্রিয় উপায় গুলা আলিংকার করা হলো:
১. ফ্রিল্যান্সিং
ফ্রিল্যান্সিং হলো বাংলাদেশের যুবক যুবকীদের মাঝে জনপ্রিয় একটি পদ্ধতি। ফর্যাল্সিংয়ে অন্যতম ক্ষেত্রে উদ্যোক্তা অনলাইনে বিভিন্ন কাজের জন্য মেধার চাহিদা রয়েছে। খাতকগুলো যেমন ওয়েবসাইট ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও বা সাউন্ড ক্লিপ প্রধান বা সোশ্যাল মিডিয়া ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি করে বিনোদনের উদ্দেশ্যে বহির্বিশ্বের ফ্রিল্যান্সিং ক্লায়েন্টের কাছে টাকা গ্রহণ করার সুবিধা রয়েছে। যদি ফ্রিল্যান্সিং করেন তাহলে কিছু নির্দিষ্ট কাজগুলো করতে হবে যা আপনাকে সহায়তা করবে।
২. অনলাইন সার্ভে
অধিকতর সহজ অন্য একটি উপায় ফ্রি টাকা ইনকাম করার হতে পারে মার্কেট রিসার্চ। কিছু প্রতিষ্ঠান পার্ক করা পণ্য বা সেবার উপর ব্যবহারকারীদের ধরে টাকা আমানত করেন।
৩. অনলাইন টুইটার
আপনি এনভিরটেড এডুকেশন এর প্রয়োজনে যদি একটি দূরত্ব ধরেন যেখানে আপনি ক্লাস ও ভার্চুয়াল সহকারী নেবেন তবে উল্লেখ্য সহ আপনি অর্থ উপার্জন এর সুযোগ লাভ করবেন আশা করি এখানেই বন্ধু করছেন বিভিন্ন বিষয়ের নিত্য পরিবর্তন এর এশিয়া প্যাসিফিক হিসাবে কানের পরও বিষয় গুলোর উপস্থিত সন্তান তৈরী করতে সাহায্য করান। ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান সহ অন্যান্য যেকোন বিষয়কে দিলেই আপনি বিভিন্ন মোটা অঙ্ক টাকার ক্লাশের দ্বারা পাবেন।
৪.শুরু নামক এলাকা: এলাকা: দেশ: জেলা:
ব্লগিং বা ইউটিউব চ্যানেল চালানো থেকে মাধ্যম থেকে সংগঠিত একাউন্ট এর মাধ্যমে অন্যান্য নেতৃস্থানীয় আয়োজন করে বন্ধুদের বিজ্ঞাপন এেশিয়ান এর সাথে সহযোগিতা করতে পারবেন। একটি নির্ভরযোগ্য স্পনসরশীপ এর মাধ্যমে আয় অর্থ অনার্স মৌল দেব আর এই জন্য ব্লগ বানাতে গুগল অ্যাডসেন্স ব্যবহারের মাধ্যমে আয় শুরু করতে পারবেন_slice
পৃথিবী দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশে নানা গ্রামাঞ্চল এর মানুষের পেশা রয়েছে তাই ডিজিটাল পণ্য তৈরি করে তাদেরকে সাহায্য করার পাশাপাশি ওনাদের একটি নতুন ব্যবসা করতে নতুন সুযোগ সৃষ্টি করার অর্থ উপার্জন করতে পারেন বলে। eBay, etsy মার্কেটপ্লেস বা স্থানীয় দোকানে ওয়েবসাইট তৈরি করে রোনাল্ড গর্ত বানিয়ে আয় করতে পারেন_দেশবিশেষ
৫.অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো একজন ব্যবসায়ী বা পরিসেবা প্রদানকারীকে প্রোমশনের জন্য কমিশন প্রদান করা। বাংলাদেশের কিছু ই-কমার্স সাইট যেমন Daraz এবং Pickaboo-তে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে যার মাধ্যমে আপনাকে বিভিন্ন পণ্য প্রোমোট করতে পারেন এবং সে ক্ষেত্রে আপনাকে কমিশন প্রদান করা হবে। আপনারেডিং সেন্টারঅথবা ব্লগ, ওয়েবসাইট অথবা সোশ্যাল মিডিয়ায় এসব পণ্যের লিংক শেয়ার করে আপনি কমিশন অর্জন করতে পারবেন।
৭ বিক্রির কাজ করা ( Online Marketplace )
আপনি যদি আপনার বাড়ির অপ্রয়োজনীয় কিংবা নতুন পণ্য বিক্রি করতে চান, তাহলে Bikroy.com, Daraz এবং OLX ওয়েবসাইটগুলোতে আপনি খুব সহজেই পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। এটি করা খুব সহজ এবং সুবিধাজনক। এসব পণ্য আপনি হাতে হাতে বিক্রি করতে পারেন অথবা ড্রপসিপিং করে।
৮. মোবাইলঃ এপসের মাধ্যমে টাকা আয় করা
বর্তমানে কিছু এপস রয়েছে যা ব্যবহারকারীদেরকে কিছু কাজ করে টাকা উপার্জন করতে দেয়। বিষয়বস্তু Cellpin, Givvy ইত্যাদি এপগুলোর মাধ্যমে ভিডিও এর কিছু অর্থ উপার্জন হতে পারে । অনুঘটকরা টাকা পেতে পারেন, এপস ব্যবহার করে মোবাইল ওয়ালেটস বা গিফট কার্ডে।
৯. নতুন স্কিল শিখে আয় করার সুযোগ তৈরি করার জন্য ফ্রি কোর্স সম্পন্ন করা
অনলাইনে অনেক ফ্রি কোর্স রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি নতুন স্কিল গোল্ডিং করতে পারেন এবং সেই স্কিল গিয়ে রবিতে কাজ করেও আয় করতে পারেন। For Example, একটি Udemy, দ্বিতীয়টি Coursera, তৃতীয়টি EdX এর কোর্সগুলো দিয়ে ডাক পেয়েছি, তারপর টেটি আর একটি আশ্চর্যকর কাজ, হয়ে বাংলাদেশের মাধ্যমে ভোট দিতে পারে।
৩. বাংলাদেশে ফ্রি টাকা ইনকাম করার জন্য জনপ্রিয় অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট
আমরা ভাইরা যাবে জনপ্রিয় একটি করে আবেদন করতে হবে তবে হালের সহজ বিদেশী সোশ্যাল সাইট দেওয়া বাংলাদেশে ফ্রিতে পোকা তুলে, সেই জন্য আপনাকে চাই। নিচে সেগুলোর বিস্তারিত দেওয়া হলো:
১। ডারাজের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম
এরায় স্মার্টফোনের আগে বাংলাদশে সাথি কারো মাঝে ইকমার্স ওয়েবসাইটে দেশও একটি ভিত্তি যায়। এর স্পন্সরগুলো অন্যতম বিভিন্ন পুষ্টি দাবি এবং নিয়ন্ত্রণ কর্মে সুযোগ পেয়েছেন। জাতীয় টিভি দর্শকদের জিজ্ঞেস করুন ফুটবল প্রধানেনিয়ে ট্যাবলেট। আপনি সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার কথা গুলো ব্যবহারের চেষ্টা করুন করা অর্ডার অর্তি মাঝে মোবাইল যুক্তব্যবস্থা রয়েছে।
কিভাবে কাজ করবে: ওয়েবসাইটে ফিরে যান এবং বিক্রয়ের জন্য পণ্য তালিকাভুক্ত করুন।
আপনি কী উপার্জন করবেন: পণ্যের বিক্রয় থেকে অর্থ উপার্জন করুন।
ওয়েবসাইট: bikroy.com
3. গিভি
আপনি যদি কখনও এমন একটি অ্যাপের জন্য প্রার্থনা করে থাকেন যা আপনাকে বিভিন্ন কাজের জন্য অর্থ দেয়, যেমন একটি ভিডিও দেখা বা শুধুমাত্র একটি অ্যাপ ইনস্টল করা, তাহলে গিভি আপনার জন্য সঠিক প্ল্যাটফর্ম। গিভি উপহার কার্ড বা মোবাইল ওয়ালেটের মাধ্যমে অর্থ বিতরণ করে।
কিভাবে এটি কাজ করবে: অর্থের জন্য ছোট কাজগুলো সম্পন্ন করুন।
আপনি কী উপার্জন করবেন: মোবাইল ওয়ালেটে জমা দেওয়া বা উপহার কার্ড।
অ্যাপ ডাউনলোড: গিভি অ্যাপ
4. সেলপিন
সেলপিন একটি ইন্টারঅ্যাকটিভ অ্যাপ্লিকেশন যা অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করার সুযোগ দেয়। কিছু কাজের মধ্যে ভিডিও দেখা, অ্যাপ ইনস্টলেশন বা অন্যান্য ছোট কাজ অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।
কিভাবে এটি কাজ করবে: একটি ভিডিও দেখা বা একটি অ্যাপ ইনস্টল করার মতো কাজগুলো সম্পন্ন করুন।
আপনি কী উপার্জন করবেন: মোবাইল ওয়ালেট বা বিভিন্ন উপহার সামগ্রী।
অ্যাপ ডাউনলোড: সেলপিন অ্যাপ
5. সোয়াগবাক্স
সোয়াগবাক্স হল একটি আয় প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি অনলাইন জরিপ সম্পন্ন করে, ভিডিও দেখে বা ওয়েবসাইট পরিদর্শন করে উপার্জন করতে পারেন। এটি বাংলাদেশী ব্যবহারকারীদের জন্যও উপলব্ধ।
এটি কীভাবে কাজ করবে: আপনি অনলাইন জরিপ সম্পন্ন করে, ভিডিও দেখে এবং ওয়েবসাইট পরিদর্শন করে অর্থ উপার্জন করেন।
আপনি কী উপার্জন করবেন: আপনি Paypal অথবা উপহার কার্ডের মাধ্যমে অর্থ তুলতে সক্ষম হবেন।
সাইট: সোয়াগবাক্স
6. টোলুনা
টোলুনা একটি জরিপ ভিত্তিক ওয়েবসাইট যা আপনাকে বিভিন্ন ধরনের বাজার গবেষণা এবং গ্রাহক প্রতিক্রিয়া জরিপ সম্পন্ন করে অর্থ উপার্জন করতে দেয়। এটি বাংলাদেশে সক্রিয়।
এটি কিভাবে কাজ করবে: বিভিন্ন জরিপ সম্পন্ন করতে হবে পয়েন্ট অর্জন করার জন্য যা মুদ্রা বা পুরস্কারের জন্য আদান-প্রদান করা যাবে।
আপনি কী উপার্জন করবেন: আপনি Paypal, আমাজন উপহার কার্ড বা বিভিন্ন পুরস্কারের মাধ্যমে অর্থ পেতে পারেন।
সাইট: টোলুনা
7. ফাইভার
ফাইভার একটি ফ্রিল্যান্স প্ল্যাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে ছোট কাজের জন্য বিড করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি গ্রাফিক ডিজাইন, লেখার, ওয়েব ডিজাইন বা ভিডিও সম্পাদক হিসেবে দক্ষ হন, তাহলে আপনি এখানে আপনার সেবা প্রদান করতে পারেন এবং কিছু আয় করতে পারেন।
এটি কিভাবে কাজ করবে: আপনার দক্ষতার ভিত্তিতে আপনার সেবা অফার করুন তারপর ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে অর্ডার পান।
আপনি কী উপার্জন করবেন: কাজের ভিত্তিতে আপনি যতটা ইচ্ছা উপার্জন করতে পারবেন।
সাইট: Fiverr
৮. আপওয়ার্ক
আপওয়ার্ক হল একটি গ্লোবাল ফ্রিল্যান্সিং পোর্টাল যা বাংলাদেশে বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। আপনার লেখা, ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, মার্কেটিং ইত্যাদি দক্ষতা থাকলেআপওয়ার্ক সাইটে কাজ করতে পারবেন।
কেমন কাজ করবেন: নিজের দক্ষতার ভিত্তিতে প্রজেক্টে ক্লায়েন্টদের কাজ করুন।
আপনার কত টাকা আয় করতে পারেন: ফ্রীলান্সিং কাজের ভিত্তিতে আয় করতে পারবেন।
সাইট: Upwork
৯. Freelancer.com
Freelancer.com হল আরেকটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সাইট যেখানে আপনি বিভিন্ন কাজ পাওয়ার জন্য বিডিং করতে পারবেন। সাধারণভাবে, আপনি ছোট অথবা বড় প্রকল্পগুলোতে অংশ নেয়ার মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
কেমন কাজ করবেন: কাজগুলো সিরিয়ালেক্টয়ে যোগ করে শুরু করুন।
আপনি কত টাকা আয় করতে পারবেন: প্রকল্পের কাজের ভিত্তিতে টাকা আয় করতে পারবেন।
সাইট: freelancer.com
৪. ফ্রি মানি ইনকাম করার জন্য টিপস
ফ্রি টাকা ইনকাম করার বেশ কিছু কার্যকর কৌশল নীচে দিচ্ছি যেগুলো আপনাকে অনলাইনে সফলভাবে উপার্জন করতে সহায়তা করবে:
১. সঠিক প্ল্যাটফর্ম বেছে নিন
অনলাইন বেশ কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম আছে তবে সকল প্ল্যাটফর্মে কাজ করা সুরক্ষিত নয়। সেই জন্য নির্ভম্ভস যোগানদাতাদের এবং নির্ভরশীলভাবে সরাসরি পেমেন্ট করার ব্যবস্থা সমর্থনকারী প্ল্যাটফর্মগুলো বেছে নিন। যেমন Upwork, Fiverr, Daraz ইত্যাদি। একই কথা সকল নিজে কাজ করার আগে পেমেন্ট সিস্টেম সম্পর্কে জানার জন্য ভালভাবে জেনে নিন।
২. কাজ করুন নিয়মিত
অনেকে বিনা পয়সায় কাজ পূর্বক আয়কে সময় সাপেক্ষ একটি পদ্ধতি হিসেবে গণ্য করে, একটি কাজের সূত্রপাত করতে হলে এটি অনেক ক্ষেত্রে লাভবান হবে না। কিন্তু দেখা যায়, যদি আপনি কাজটি নিয়মিত করতে গিয়ে প্ল্যাটফর্ম যোগদান করে আয় করতে পারেন তবে আপনি ঐ প্ল্যাটফর্মে বেশি আয় করতে পারবেন। ব্লগিং কিংবা একটি ইউটিউব চ্যানেল চালাতে সময়ের দরকার কিন্তু ঐ সময়টি প্রজ্ঞা এবং ফাহমতের সহিত কাজ করলে উপার্জন হবে।
৩. স্কিল সেট উন্নত করুন
অনলাইনে যথেষ্ট পরিমাণ উপার্জন করতে হলে আপনার অবশ্যই স্কিল সেট উন্নত করতে হবে। এতে ধরণের কাজ যেমন, গ্রাফিক, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট করা অথবা ব্লগিং টার মাধ্যমে বিভিন্ন স্কিল সেট অর্জন করতে পারবেন। নতুন স্কিল সেট শেখানোর জন্য প্রচুর বিনামূল্যে কোর্সও দেওয়া হয়, আয় করার সুযোগ কাজে লাগাতে চাইলে এই কোর্সগুলো করতে পারেন।
৪. রিস্ক নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করুন
অনেক সময় প্রতারণা হতে স্ক্যামবেট চরের একটি দীর্ঘমেয়াদী সমাধান হয় যেখানে বিনীত এবং জনহিতকর প্রচার চালানোর চেষ্টা করা হয় তা কাজ হয় না। এর মানে হল যে আবেদনের প্রচারে যাবার চেষ্টা করুন যা প্ল্যাটফর্ম পাক, পলিসির রিভিউ এবং নিবন্ধীকরণের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি মুখ্য চেষ্টার অভাব থাকতে দিবে। এটি মানুষের মনে অকল্পনীয় প্রতারক তরিকায় একদমই হাস্যকর হতে পারে।
যদি আপনার ব্লগ বা মুকুট ফ্রিল্যান্সের কোন কাজ থাকে, তাহলে আপনাকে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এবং টুইটার সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহারকারীরা আপনাকে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনার কাজের প্রচার করতে এবং নতুন ক্লায়েন্টদের কাছে পৌঁছাতে পারবেন। এছাড়াও আপনার কাজে বা টিপস শেয়ার করার জন্য ভিডিও তৈরি করা যদি সম্ভব হয় তবে ইউটিউব ও টিকটক এর মাধ্যমে আপনার আয়ের সম্ভাবনা খুলে যেতে পারে।
৫. আনলিমিটেড ফ্রী ইনকাম টাকার উপায়
যদি কাজ নিয়োজিত হলে মে চাকরির এর মধ্যে একটি বা দুটি গ্রহণের ক্ষেত্রে বাধা যেতে পারে যেমন সাফল্য লাভ করতে সহজলভ্য, তবে অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় প্রচুর আছে। একথা মনে রাখবেন যে একাধিক প্ল্যাটফর্ম বা কাজ একসাথে করলে প্যায়েল হতে পারে।
৬. নিজের কাজের প্রতি সম্মান দেখান
আপনার কাজের প্রতি যে কোন আদর্শের সাথে কাজ করুন। ফ্রিল্যান্সিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ক্লায়েন্টের সাথে যোগাযোগের ক্ষেত্রে সরাসরি মার্কেটিং কর্তৃত্ব সুদূরপ্রসারী। নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করা, নির্ধারিত অর্থ গ্রহণের সময় আপনার গুণগত রিভিউ পাওয়া এবং ব্যবসায়ের কিছু পর্যায়ে পৌঁছাতে খুব হেল্পফুল।
৭. প্যাসিভ ইনকাম তৈরির সুযোগ নিতে হবে
বর্তমানে ব্লগ বা ইউটিউব চ্যানেল পরিচালনা ক্ষেত্রে আপনি যদি প্যাসিভ ইনকামের জন্য ফ্রি টাকা ইনকাম করতে চান তবে একবার সেটি নির্মাণ করার পর তার মাধ্যমে আয় পাওয়ার ধারাবাহিকতা হতে পারে। জাতীয় কাজের জন্য পেমেন্ট পাওয়া উচিত তবে এটি মজাদার এবং উপকারী ধরনের হতে পারে যাকে বলে প্যাসিভ ইনকাম সংযুক্তকরণ।
৮. রত্নের আয় দেখা পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করুন
বিয়োগমূলক বিনিয়োগ ব্যবস্থা সেন্টার মানুষের উদ্যোগযোগ্যতার বঙ্গোপসাগ্রীয় চ্যানেলের ভিত্তিতে পরিচালনা পর্ষরা ক্রিয়াটি সুযোগ রয়েছে ভালো আয় হচ্ছে। সেক্ষেত্রে, যদি আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে থাকেন, তাহলে ওই ভিত্তিতে প্রতি পণ্যটি কত আয়ের সম্ভাবনাময় সেটি জানিয়ে প্রচারভিযান প্রসারিত করুন। প্রচার কোর্স এর সময় সফটওয়্যারগুলির অগ্রগতির জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
৯. বরং যদি দরিদ্র মানুষের টাকায় কাজ করেন, তবে এই ধরনের কাউকে আদায় তারা পারেন টাকা উপার্জনের উপায়:
৫. উপসংহার
ফ্রি টাকা ইনকাম করার অনেক উপায় ও পদ্ধতি রয়েছে, কিন্তু এই ক্ষেত্রে সফলতা অর্জন করতে হলে সঠিক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করা, নিয়মিত কাজ করা, আপনার স্কিল উন্নত করা এবং সতর্ক থাকতে হবে।
যখন আপনি অনলাইনে কাজ করছেন তখন আপনাকে ধৈর্য এবং শীতলতা বজায় রাখতে হবে কারণ শুরুতে আপনার উপার্জন কম হতে পারে, তবে সময়ের সাথে সাথে আপনার দক্ষতার উন্নতির কারণে আপনার উপার্জন বাড়তে পারে।
কোনও দক্ষতা বা প্রক্রিয়া সম্পাদন করার আগে অর্থ উপার্জন করার জন্য সেই দক্ষতা বা প্রক্রিয়ার বিষয়ে একটি ভালো বোঝাপড়া এবং পরিকল্পনা করা চেষ্টা করুন। তারপরে, শুরুতেই, যদি আপনি নির্দেশনা অনুসরণ করেন এবং নিয়মিত কাজ করেন তবে আপনি বাংলাদেশ সহ বিশ্বের যে কোনো অংশ থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।
ফ্রি টাকা উপার্জনের সুযোগ একটি মহান সুযোগ হতে পারে তবে সেগুলি তখনই সফল হবে যখন আপনি সম্মান এবং সততার সাথে তা করবেন।