ব্যবসায় সাফল্য লাভের জন্য ব্যবসা শুরুর পূর্বে ও ব্যবসা শুরুর পরে কিছু বিষয় অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হয়। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হল-
- সঠিক ও অর্জনযোগ্য পরিকল্পনা
- ক্ষমতার মধ্যে ঝুঁকি গ্রহণ ও ফলাফল অর্জন
- বেশী লাভ করার চেষ্টায় ব্যবসার ক্রমাগত প্রসার
- বিনিয়োগকৃত টাকার বিপরীতে সন্তোষজনকভাবে টাকা ফেরত
- সঠিক ব্যবসা নির্বাচন
- সংগঠিত ও সমন্বিত কাজ
- আর্থিক খরচ ও আয়ের প্রত্যেকটি খাত এর যথাযথ হিসাব রাখা
- সময়ের কার্যকর ব্যবহার
- সকল কর্মীর অধিক পরিশ্রম ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রতি দায়িত্ববোধ
- টাকার চক্রবৃদ্ধির সঠিক হার
- সুনিয়ন্ত্রন , সৃজনশীলতা
আনুষ্ঠানিক ব্যবসা সংগঠনের গুরুত্ব :
- ব্যবসায়ে বেতনভুক্ত কর্মচারী নিয়োগ
- নতুন কৌশল ও কার্যাবলীর উন্নয়ন ও প্রয়োগ
- মালিক ও কর্মচারীর সম্পর্ক উন্নয়ন
- ব্যবসায়ে শক্তিশালী নীতিমালা প্রণয়ন
- সার্বক্ষনিক কর্মসংস্থান তৈরী
- সমন্বয় সাধন, ব্যবসার প্রসার ঘটানো
- আর্থিক লেনদেনের পরিমান বাড়ানো
- ব্যাংক ও অন্যান্য অর্থদাতা সংস্থা সমূহের নিকট হতে সহজে ঋণ পাওয়া
- বিপনন সুবিধা, একইসাথে কয়েকটি ব্যবসা পরিচালনা
- উচ্চ পর্যায়ের কারিগরি দক্ষতা ও কৌশলের ব্যবহার
- সুনির্দিষ্ট হিসাব রক্ষণ ব্যবস্থা রাখা
- স্থায়ী সম্পদের পরিমান বৃদ্ধি
- ঋণের প্রকৃত সুদের হার কমে যাওয়া
- সর্বোপরি রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক দায়িত্ব পালন।
ব্যবসায় সুনাম :
- প্রচলিত ব্যবসার তুলনায় নতুন ধরণের ব্যবসা
- পণ্য বা সেবার গুণগত মান
- ক্রেতার প্রতি ভাল আচরণ
- চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত সরবরাহ
- সময়মত সরবরাহ
- প্রতিশ্রুতি দিয়ে রক্ষা করা
- প্রকৃত পণ্য/ সেবার সাথে অতিরিক্ত উপহার
- পণ্যের মোড়ক , যথাযথ বিজ্ঞাপন
- সততা ও নিয়মানুবর্তিতা
- ব্যবসার পণ্য/ সেবার গুণগত তুলনায় কমমূল্য নির্ধারণ
- বিভিন্ন উৎসবের হঠাৎ করে মূল্যহ্রাস ঘোষণা
ব্যবসা কি: শূন্য থেকে ব্যবসা শুরু করার উপায়